প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

অসুখ by অয়ন খান


অনেকদিন পর মাসুদের সাথে আমার দেখা - অফিসপাড়ায়। ডাক্তার মাসুদ আমার স্ড়্গুলের সময়ের খুব ভালো বন্ধু, কিন্তু অনেকদিন কোন যোগাযোগ ছিল না। আমি ভাষা হারিয়ে ফেললাম, কাছের একটা হোটেলে গিয়ে বসলাম, আর মনে করতে চেষ্টা করলাম সেসব বিষয় আর ঘটনা যেগুলো একসময় আমরা ভুলে যেতে চেষ্টা করেছি।
তার নিজের কথা জিজ্ঞেস করলাম - সে বিয়ে করেছে বছর সাতেক, এক কন্যা নিয়ে ভালোই আছে। মেয়ে স্ড়্গুলে যাওয়া শুরু করেছে।

আমিও নিজের কথা বললাম - সোমা আর রায়ানকে নিয়ে আমার চমৎকার দিন কেটে যাচ্ছে। সোমার সাথে আমার প্রেমের বিয়ে, বিয়ের পর যে প্রেম নষ্ট হয়ে যায়নি। আর রায়ানকে আমি ভালোবাসি নিজের জীবনের চেয়েও বেশি, অফিস থেকে ফেরার পর সে যখন দৌঁড়ে আসে ব্যাগ নেয়ার জন্য - আমার আনন্দের সীমা থাকেনা। তখন বুঝতে পারি - অর্থ-বিত্ত বড় কথা নয়, সামাজিক সম্পর্কগুলোই পরিপূর্ণতা দেয় একজন মানুষের জীবনকে।

স্বাভাবিকভাবেই একপর্যায়ে রাকিবের কথা উঠল। রাকিব, মাসুদ, আর আমি - আমরা তিনজন সবসময় একসাথে চলাফেরা করতাম। রাকিবের সাথেও বহুদিন আমার কোন যোগাযোগ নেই। তবে মাসুদের সাথে নাকি তার প্রায়ই দেখা হয়।

রাকিব বিষয়ে কথায় কথায় অনেক আলাপ হল। কাপের পর কাপ চা শেষ হচ্ছিল আমাদের। ওর সম্পর্কে এমন কিছু ঘটনা শুনলাম, যা সম্পর্কে না আমার জানা ছিল, না কোন ধারণা ছিল। সে যে এতোটা মানসিক বিপর্যয়ের ভেতর দিয়ে গেছে সে কথা আমি জানতামই না।

তার বিয়ের খবরও আমি পাই নি - বলেছিলাম।

সেও তো প্রায় বছর চারেক হল।

ও, তাহলে তো সে বেশ বয়সেই বিয়ে করেছে।

হ্যাঁ, ও যখন বিয়ে করে - পয়ত্রিশ তো হবেই।

দেরীর কারণ কি? চাকরী-বাকরীর কোন ঝামেলা?

না, আরে, তার তো বিচিত্র এক সমস্যা ছিল।

তারপর মাসুদ পুরো ঘটনা খুলে বলল।

ও মেয়ে দেখতে গিয়ে মেয়ের মায়ের দিকে খেয়াল করে বোঝার চেষ্টা করত, মেয়ে আসলে কি রকম। মেয়েরা নাকি দেখাদেখির সময় এতো সেজে থাকে যে তাদের সত্যিকার চেহারা বা স্বভাব বোঝা সম্্‌ভব হয় না। তো এতে করে সবকিছু আরো জটিল আকারই ধারণ করেছিল। এক মেয়ের মায়ের অরুচিকরভাবে পান চিবানো দেখে সেই মেয়েকে সে বাতিল করেছিল। আরেক মহিলার স্থূল শরীর দেখে সে নাকি ভদ্রমহিলার মধ্যে ঐ মেয়ের ভবিষ্যতকেই দেখতে পাচ্ছিল - ফলে যথারীতি ওটাও বাদ। এভাবে মেয়ের পর মেয়ে বাতিল হতে থাকল, ওদিকে বাড়তে থাকল তার বয়স।

আমি একদিন বললাম - মেয়ে বুড়ী হবে, তুই বুড়া হবি না! তুইও তো বুড়া হবি। নিজের দিকটা চিন্তা করিস না কেন?

এরপর তার খঁুতখঁুতে ভাব হয়তো কিছুটা কমেছিল। পরে ঢাকার এক মেয়ের সাথেই তার বিয়ে হয়। মেয়েটা সুন্দরই ছিল, একটা ব্যাংকে চাকরী করত। মেয়েটারও বয়স একটু বেশীই ছিল, কিন্তু চেহারার মধ্যে নিষ্পাপ একটা ভাব ছিল।

কিন্তু বিয়ের পর বাঁধল আরেক সমস্যা। আমি তার ডাক্তার বলেই কিনা জানিনা, সে আমাকে অনেক গোপন কথা বলত। আরে, তার এই সমস্যা তো দেখা গেল আরো ভয়াবহ। আমি শেষপর্যন্ত তাকে একজন সায়কায়াট্রিস্টের কাছেও পাঠিয়েছিলাম।

এবার কি সমস্যা? আমাকে বলা যায়? - অনভিপ্রেত হবে জেনেও জিজ্ঞেস করি আমি।

সমস্যা মানে কি - যতবার সে মেয়েটার কাছে যেত, মনে মনে ভাবার চেষ্টা করত - এই মেয়েটা ছোটবেলা দেখতে কেমন ছিল। মেয়েটার ছোটবেলার অ্যালবামের ছবিগুলো সে খঁুটিয়ে খঁুটিয়ে দেখত। সে একরকম অবসেস্‌ড হয়ে গিয়েছিল। সে বলত, সম্পর্ককে পূর্ণতার দিকে নিতে গেলে শুরু করতে হবে একেবারে ছেলেবেলার সব বিষয়গুলো সম্বন্ধে জানার মাধ্যমে। সম্পর্ক সঠিক পথে পূর্ণতা পাবার আগেই শারীরিক সম্পর্ক হয়ে গেলে তা আত্মার সম্পর্ককে চিরদিনের মত নষ্ট করে দিবে - এটাই ছিল তার ধারণা।

তা ছেলেবেলা থেকে শুরু করতে গেলে তো অনেক সময় লেগে যাবে, এমনিতেই দেরীর বিয়ে - আমি হাসতে হাসতে বলেছিলাম।

তো সাইকায়াট্রিস্ট তাকে লম্বা থেরাপী দিতে থাকল। এদিকে ঘরের অশান্তি তো আর মেটে না। শেষপর্যন্ত এক পীরের কাছে নেয়া হল তাকে। সেই লোক একসময় স্ড়্গুলশিক্ষক ছিল, পরে কোন কারণে মাথা খারাপ হয়ে যায়। পরবর্তীকালে তিনি পীর হন, এখন বহু মানুষ তার কাছে উপদেশ নিতে আসে।

তো সেই পীরের কাছে গিয়ে তার উপকার হয়েছিল?

তার ধর্ম-কর্ম একটু বেড়েছিল, কিন্তু সমস্যা সমস্যাই থেকে গেছে।

তাহলে?

শেষে আমি নিজেও একদিন বসলাম তার সাথে। তাকে ফুলের পরাগায়নের উদাহরণ দিলাম। সেই যে আমরা স্ড়্গুলে পড়েছিলাম - উদি্‌ভদবিজ্ঞান। ফুল নিজেকে রঙিন করে সাজায়, যেন পতংগ এসে ভীড় করে তার চারদিকে। পতংগকে আকর্ষণ করার এ ব্যাপারটা কেন? কারণ হল - পতংগের সাথে পরাগরেণু চলে যায় ফুলের গর্ভে, সেখানে জন্ম নেয় ফল। এই ফলই হল গাছের ভবিষ্যত প্রজন্ম। প্রকৃতি ফুলকে সাজায় আসলে পোকাগুলিকে আকৃষ্ট করার মাধ্যমে গাছের বংশধারাকে বাঁচিয়ে রাখতে। মানুষের জন্যও একই সত্য। প্রকৃতি যুবক-যুবতীকে সুন্দর করে সাজায় যেন তারা একে অন্যের দিকে ছুটে যায়, নতুন মানুষ জন্ম নেয়। এসবও প্রকৃতিরই খেলা, যেন মানুষ বংশবিস্তার করতে পারে। আসলে এরমধ্যে মহৎ প্রেম খঁুজতে যাওয়া একেবারেই অবৈজ্ঞানিক ধরণের চিন্তা, প্রেমের ধারণাকে সে অর্থে একরকম কুসংস্ড়্গারও বলা যায়।

কিন্তু তোর এই তত্ত্বে মনে হচ্ছে ঈশ্বর একেবারেই অনুপস্থিত - অল্প হেসে বলি আমি - আমার তো ধারণা ছিল, ঈশ্বর ভালোবাসা সৃষ্টি করে তা ছড়িয়ে দিয়েছেন জীবজগতের মধ্যে।

এসব তো বায়বীয় কথা, কিছুটা ভিত্তিহীনও। তাছাড়া ঈশ্বরের আইডিয়া এখানে একেবারে যে অনুপস্থিত, তাও নয় - সে একটু থামে।

ঐ যে প্রকৃতির কথা বললাম, সেটা তো ঈশ্বরই, তাই না? উদি্‌ভদ আর প্রানীর যেমন বৈজ্ঞানিক নাম আছে, ঈশ্বরেরও বৈজ্ঞানিক নাম আছে - সে বৈজ্ঞানিক নামটা হল প্রকৃতি। বিজ্ঞানীরা যখন কিছু ব্যাখ্যা করতে পারে না, তখন তার কারণ হিসেবে প্রকৃতির কথা বলে - এটাই সাম্প্রতিক ফ্যাশান।

তারপর সে আবার আগের প্রসংগ শুরু করল - আমি রাকিবকে বলেছিলাম, তুই তো দেখি প্রেমকে একেবারে পূজা করা শুরু করেছিস। মনে হয় সিনেমায় দেখেছিস যে দুইজনের প্রেম হল, আর অমনি প্রেমিক-প্রেমিকা দৌড়-ঝাঁপ শুরু করল। নাটক-সিনেমা দেখে বিভ্রান্ত হওয়ার কোন কারণ নেই, প্রেম সেরকম অমোঘ কিছু না।

তা এগুলি শুনে তার লাভ হয়েছিল?

হয়তো, আমি নিশ্চিত না। তবে পরের বার যখন তার সাথে দেখা হল - তাকে কিছুটা স্বাভাবিক মনে হয়েছিল। তার ফ্যামিলির লোকজনের কাছেও শুনেছিলাম, সে মোটামুটি স্বাভাবিক জীবনেই ফিরে গেছে। এমনকি পরে তাদের একটা ছেলেও হয়েছিল।

ছেলে হয়েছিল? তাহলে তো হ্যাপি এন্ডিং বলা যায়?

হয়তো। কিন্তু এবার অন্য একটা ব্যাপার ঘটেছিল, একেবারে ভিন্ন ধরণের একটা সমস্যা ।

আবার সমস্যা? বলে কি? এ লোক তো দেখি সমস্যা থেকে বেরোতেই পারছে না।

হঁ্যা, ঐ যে, যা মাথায় ঢোকে - তা আর বের করতে পারে না। তার মাথায় যে ঢুকেছিল, সবকিছু প্রকৃতির খেলা - সে সেটাই ধরে বসে ছিল। সে ভাবতে শুরু করেছিল - আবেগ বলে জগতে কিছু নেই, আবেগ মানেই প্রকৃতির খেলা। এমনকি শিশুর প্রতি মানুষের যে ভালোবাসা, সেটাও নাকি প্রকৃতির চালাকি। শিশুরা দুর্বল অসহায়, তাদের যাতে আমরা যত্ন করে বড় করে তুলি - সেজন্যই নাকি তাদেরকে মায়াময় করে বানানো হয়। শিশুর প্রতি ভালোবাসা তাই স্বর্গীয় কিছু নয়।

মোটকথা সবাই নিজের জন্যই বাঁচে, নিজের জন্যই সম্পর্কের জাল বুনে। ভালোবাসা বলে পৃথিবীতে কিছু নেই - আছে শুধু কর্তব্য, না হয় উদাসীনতা। সে মনে করত - সবাই একা, আর পার্থিব সম্পর্কগুলো হচ্ছে সাময়িক বিভ্রান্তি। হঁ্যা, বিভ্রান্তিই মনে করতে শুরু করেছিল সে এগুলোকে। সে ধর্ম থেকে উদাহরণ দিয়ে বলত - কেয়ামতের দিন কোন বিভ্রান্তি থাকবেনা, এজন্যই কেউ কাউকে চিনতে পারবে না - মা ছেলেকে চিনবে না, স্ত্রীও স্বামীকে চিনবে না, ইত্যাদি।

তাহলে শেষ কথা কি দাঁড়াল, পৃথিবীতে কেউই আপন নয়?

অনেকটা তাই। বন্ধু বা স্বজন এরা আপন নয়। আপনজন যদি কেউ থাকে সে আছে অন্য কোথাও।

অন্য কোথাও মানে? ঈশ্বরের কথা বোঝাচ্ছে নাকি?

সেটা হতে পারে, আমি নিশ্চিত নই। তাছাড়া এরপর থেকে তার সাথে ইদানীং আমার তেমন একটা যোগাযোগও হয় নি। তবে ঈশ্বর একটা সম্্‌ভাবনা বই কি !

সে যোগ করে - সত্যি কথা বলতে কি, আমার ধারণা, ঐ পীর না কিসের কাছে সে গিয়েছিল সে লোকই রাকিবের মাথায় এইসব হাবিজাবি ঢুকিয়ে তার সর্বনাশ করেছে। শূন্য থেকে তো আর এগুলো তার মাথায় আসেনি। ঐ লোকই তার মস্তিষ্ড়্গটা ধুয়ে দিয়েছিল কোন এক ফাঁকে - তার অসুস্থতার সুযোগ নিয়ে।

গল্প শেষে মামুন ঠান্ডা চায়ের কাপ একপাশে সরিয়ে রাখল।

আমি হাসলাম - ছেলেটা চিরদিনই তাহলে পাগলাটে থেকে গেল।

মামুন হেসে কাঁধ ঝাঁকাল।

সে বিকেলে সেই লম্বা আড্ডা শেষে আমরা রেস্টুরেন্টটা থেকে বেরিয়ে এলাম একসময়, তারপর দুজন দুদিকে চলে গেলাম।

কিন্তু হঠাৎ করেই কেন যেন এক অদ্‌ভুত অনুভূতি পেয়ে বসল আমাকে - সন্ধ্যার আধো অন্ধকারে রাস্তায় এলোমেলো হাটতে থাকলাম, বাসায় ফিরে যেতে ইচ্ছে হল না। সম্পর্কগুলো কি আসলেই বিভ্রান্তি! সোমা আর রায়ানকে আমি কি ভুলে যাব একসময়? মৃত্যু কি ওদের থেকে আমাকে আলাদা করে ফেলবে চিরতরে?

কিছু কিছু মানসিক অসুখও সম্্‌ভবত ভাইরাসজনিত জ্বরের মতই ছোঁয়াচে, সেগুলো ছড়িয়ে পড়ে মানুষ থেকে মানুষে গল্প-গুজব আর আড্ডার ভেতর দিয়ে। আর কিছু কিছু লোক সম্্‌ভবত মানসিক অসুখের বীজ বহন করে, যদিও নিজেরা আক্রান্ত হয়না। এসবই আমার ধারণা, কিন্তু সেদিন রাত গভীর হবার আগেই ব্ল্যাকহোলের মত অতল, সর্বগ্রাসী, অন্ধকার, কড়া এক বিষন্নতা দ্রুত গ্রাস করে নিল আমাকে।

সোনার বাংলাদেশ

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অয়ন খান অরুদ্ধ সকাল অর্ক আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হায়াত আবুল হাসান আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইয়াসির মারুফ ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কার্তিক ঘোষ কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিয়াস উদ্দিন রূপম গিরিশচন্দ সেন গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জয়নাল আবেদীন বিল্লাল জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকিয়া সুলতানা জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জায়ান্ট কজওয়ে জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ ডা. দিদারুল আহসান তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফয়সাল বিন হাফিজ ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মায়ফুল জাহিন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো: জামাল উদ্দিন মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ