প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি by জুবাইদা গুলশান আরা


মায়ের মুখের সামনে কাগজের তাড়া এনে ছুঁড়ে দেয় সুর্মা। বিবর্ণ রক্তহীন মুখে মেয়ের হাতের দিকে তাকিয়ে দেখলো রুবাইয়াত।
তোমাকে বাঁচিয়ে এনেছি বলে ভুলেও ভেবো না যে তোমাকে রত্তিভর মায়া করবো আমি। তুমি আমার বাবার খুনী। তুমি আমার বাবাকে খুন করেছো। রুবাইয়াতের ঠোঁট কাঁপে। এই মেয়েটি তারই বুকের মধ্যে বেড়ে উঠেছে। তার রক্তে মাংসে গড়া আদরের ধন।

ওর বাবা বলতো কি বলতো তা এই মুহুর্তে মনে করতে পারে না সে। কিন্তু ব্যাকুল একটা আকুতি তাকে ঠেলতে থাকে। ঠোঁট নড়ে, কিন্তু শব্দ হয় না। মনে পড়ে বিচারকের রায় আসামীর নিজের স্বীকারোক্তি গ্রহণ করলেও আদালত তার মানসিক ভারসাম্যহীনতাকে সহানুভূতির সঙ্গে বিবেচনা করে কঠোর শাস্তি প্রদান থেকে বিরত থেকে মনোচিকিৎসার নির্দেশ প্রদান করছেন।’

সুর্মা তাকে ঘৃণা করে। এই ঘৃণা তাকে কোথায় নিয়ে যাবে? সে তো নিজেও এক কঠিন ঘৃণার মধ্যে বন্দী হয়ে আছে। সেই যখন থেকে শাফাত আহম্মদের মুখ থেকে মুখোশটা খসে পড়েছিলো, চেনা মানুষটা হয়ে গিয়েছিলো সম্পূর্ণ অচেনা, তখন থেকেই।

-আমাকে ক্ষমা করো- বলেছিলো শাফাত। এখন তার কথা জড়িয়ে যাচ্ছিলো।
-তোমাকে? কি কর্কশ, কি কঠিন এক প্রশ্ন উচ্চারণ করেছিলো রুবাইয়াত।
কি করে ক্ষমা করা যায় শাফাতকে?

এই তো সেদিন মাঝরাতে ঘুম ভেঙে টেলিফোনে স্বামীকে কারো সঙ্গে আলাপ করতে শুনে চমকে উঠেছিলো রুবাইয়াত। পর্দার এপারে দাঁড়িয়ে শুনেছিলো কথোপকথন- আরে ইয়ার আই ডাউট, শি উইল নট গো আইদার, অর এলাউ মি টু গো। আমি একাই যাবো।

-কোথায় যাচ্ছো তুমি? কার ফোন? পর্দা সরিয়ে প্যাসেজে দাঁড়িয়েছিলো রুবাইয়াত। শাফাত এক মুহূর্ত চমকে উঠে সামলে নিয়েছিলো নিজেকে। বলেছিলো-আমাকে অফিস থেকে করাচীতে যেতে বলছে। তোমার আর সুর্মার কথা বলে যেতে চাচ্ছি না। কিন্তু বস জোর করছে।

-এরকম একটা ভীষণ অবস্থায় যখন কেউ দেশ ছাড়া অন্য কিছু ভাবতেই পারছে না, তুমি তখন অফিসের দোহাই দিয়ে পালিয়ে যাচ্ছো?
-পালিয়ে? হোয়াট ডু ইয়ু মীন? তোমাদের জন্য আমি বর্ডারের ওপারেও যাইনি। সব রকম সাহায্য করে যাচ্ছি। টাকা-পয়সা, ইনফরমেশন, ওষুধপত্র-ছি:! শাফাত, আর কোন কথা বলো না। আমি জানি তুমি তাদের ইনফরমার।

রিজভী নামে তোমার যে বন্ধু অফিসারস ক্লাবে তোমার সঙ্গে টেনিস খেলে, সে হল তোমার সোর্স। এখন যুদ্ধ শেষ হয়ে এসেছে, ওরা পাততাড়ি গুটানোর চেষ্টায় আছে। তুমিও এই সুযোগে চলে যাবার পথ খুঁজছো।

-তবে তুমি সব খবরই রাখো তাই না রুবাইয়াত? ভেরী ক্লেভার! রিজভী ঠিকই বলে দেখছি। অদ্ভুতভাবে হাসতে থাকে শাফাত। তার পর ক্রমশ: ঝুঁকে আসে স্ত্রীর দিকে। ফিস্ ফিস্ করে বলে- লক্ষ্মীটি, কাউকে কিছু বলো না। তাহলে তোমার আর আমার আদরের মেয়েটি শুদ্ধ তোমাদের মাটিতে পুঁতে ফেলবো আমি।’

-আমি আমি তোমাকে ’ স্বামীর নাগালের বাইরে গিয়ে দাঁড়িয়ে ফুঁসতে ফুঁসতে রুবাইয়াত বলেছিলো,
-তোমাকে ঘৃণা করি, ঘৃণা করি!

চোখ ফেটে পানি এসেছিলো তার। শাফাত তাকে নিষ্ঠুরভাবে টেনে এনেছিলো। চোখে চোখ বিঁধিয়ে হাড়ের গভীর পর্যন্ত কি যেন দেখেছিলো, খুঁজেছিলো শাফাত। ধীরে ধীরে বলেছিলো
-একদিন এর জন্য হয়তো তুমি অনুতাপ করবে রুবা- নাউ ইউ ইফ এলাউ মি-’ মুখটা নামিয়ে এনেছিলো শাফাত।

-না, না, না ! রুদ্ধশ্বাসে উচ্চারণ করেছিলো রুবাইয়াত।
মাই ফাদারস্ ডেথ ওয়াজ নট এ্যান একসিডেন্টাল ডেথ। মাই মাদার কিলড্ মাই ফাদার। বিকজ শি সাসপেকটেড হিম টু বি এ ট্রেইটর !

আ: কম্পিউটারে হাত রেখে আতঙ্কিত চোখ মেলে নিজের স্টেটমেন্টটা বার বার পড়ে সুর্মা।
ওয়াজ হি এ প্যাট্রিয়ট? অর এ ট্রেইটর? সুর্মার চোখ ব্যথা করে। বুক জুড়ে যন্ত্রণার ঢেউ। মনে পড়ে বড় মামা আদালতে দাঁড়িয়ে বলেছে-

আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি ইয়োর অনার। শাফাত আহমেদ একজন দেশপ্রেমিক মুক্তিযোদ্ধা। আমরা পাশাপাশি এক সঙ্গে যুদ্ধ করেছি। ওষুধ কোম্পানিতে কর্মরত থাকার সুবাদে সে আমাদের আহত যোদ্ধাদের ওষুধ-পথ্য যোগান দিয়েছে শেষ দিকে আমরাই ওকে দেশের মধ্যে কাজ দিয়ে পাঠাই। আমাদের জন্য কাজ করতে গিয়ে সে ভীষণভাবে ফেঁসে যায়। আমার বোন আর ভাগনীকে সামনে রেখে তাকে ব্ল্যাকমেইল করতে থাকে রিজভী। পালানো অসম্ভব জেনে শাফাত চালাকী করে বাঁচার চেষ্টা করে।
কিন্তু

-কিন্তু আপনার বোনই তাকে ওভার ডোজ ঘুমের ওষুধ দিয়ে হত্যা করেন।
সরকারি উকিলের এ মন্তব্যে আদালত চিৎকারে কোলাহলে উত্তাল হয়ে ওঠে।

-আপনারা থামুন। আমার কথা শুনুন! আমি, আমি, এই হাতে তাকে ঘুমের ওষুধ দিয়েছি। শাফাত বলেছিলো- আমাকে ক্ষমা করো রুবা! মেয়েকে নিয়ে পালাও। আমি ওদের ঠকিয়েছি ওরা তোমাকে রেহাই দেবে না। আমি জানতে চেয়েছিলাম এটা তার একটা চালাকী কিনা।

-কি বলছো শাফাত? কি বলছো? আর একটু পানি খাও। সে বলেছিলো,
-তুমি যেন কোনদিন স্বীকার করো না যে তুমি, তুমি আমাকে মৃত্যু এনে দিয়েছো!
-বিশ্বাসঘাতক দেশদ্রোহী, তোমাকে হারিয়ে আমার একটুও দুঃখ হবে না!

-তুমি যা বুঝেছো, যা জেনেছো, সব ভুল রুবা, সব ভুল। একদিন তোমার দেয়া এ কলঙ্ক মুছে যাবে
রুবা সেদিন সত্য বেরিয়ে আসবে আ, আ
রুবাইয়াত চোখের সামনে দেখছিলো, অসীম ক্লান্তিতে নিদ্রাতুর স্বামীর শেষ মুহূর্ত গুলো। “ম্যাকবেথ মাস্ট ডাই”! হাসতে ইচ্ছে হলেও একটা কর্কশ আর্তনাদই কেবল বেরিয়ে এসছিলো তার মুখ দিয়ে-শাফাত, শাফাত, কথা বলো, কথা বলো— কিন্তু ও কথা বললো না।’

আদালতে সাক্ষ্য দিতে এসেছিলেন শাফাতের মা। বলেছিলেন, আমার ছেলে মুক্তিযোদ্ধা ছিলো। জাতির দুর্ভাগ্য যে, তাদেরই জীবন হারাতে হয় ঘরের মধ্যে খুনীদের হাতে।’ রুবাইয়াতের দিকে তাকাননি শাফাতের মা। সংবাদপত্র গুলো ভরে গেল তর্ক বিতর্কের ঝড়ে।

-কি অদ্ভুত মহিলা! নিজের হাতে স্বামীর প্রাণ নিলো কি করে? বললো এক দল।
-দেশদ্রোহী হলে আমি সেই মহিলাকে স্যালুট করি। অন্যদের মন্তব্য।
-কিন্তু মহিলার ভাই তো গোটা মামলা উল্টে দিলেন!

নিজে আদালতে আবেদন করে মহিলা জানিয়েছেন, মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে কাজ করছেন জেনে স্বামীকে হত্যা করেছেন তিনি। স্বাধীনতার দশ বছর পরে বিবেকের তাড়নায় নিজেকে আইনের কাছে সোপর্দ করেছেন।
-কিন্তু প্রমাণ কোথায়?

-হাস্যকর প্রশ্ন। এসব কাজ কেউ দলিল দস্তাবেজ রেখে করে নাকি? তাছাড়া তিনি স্ত্রীর কাছে স্বীকার করেছিলেন।
-কিন্তু কোলাবরেটরের ছদ্মবেশে তিনি মুক্তিযুদ্ধের জন্যই কাজ করছিলেন। স্ত্রী কে আভাসে ইঙ্গিতে বলার চেষ্টাও করেছিলেন।

পৃথিবীর বাতাসে বিষাক্ত সন্দেহ অণু-পরমাণুর মতো মিশে যাচ্ছে। সন্দেহ আর অবিশ্বাস আর ভাল বাসায় ঘোলাটে বিবর্ণ বিশ্বের সামনে দাঁড়িয়ে চিৎকার করে অর্থহীন কথা বলে চলেছিলো সেদিনের রুবাইয়াত। বড় ভাই যখন সামনে দাঁড়িয়ে বলেছিলো,- একি করেছিস তুই রুবা? সব কিছু না জেনে-
তখনও বিড় বিড় করে বলে চলেছিলো,

-দেশদ্রোহী, বিশ্বাস ঘাতকের শাস্তি মৃত্যু, মৃত্যু— মৃত্যু—!
দিনের পর দিন মাথা কুটেছে রুবাইয়াত। শাস্তি কামনা করেছে। তারপর একদিন আবেদন জানিয়েছে আদালতের কাছে।

মামাবাড়ির স্নেহে-যত্নে মানুষ হয়ে সুর্মা এসে দাঁড়িয়েছে সামনে। মা, —– মাগো, তুমি নির্দোষ। তুমি খুন করোনি। আমার বাবা নিজেই ঘুমের ওষুধ খেয়ে নিজের জীবন নিয়েছিলো। তুমি আর এমন করে নিজেকে কষ্ট দিওনা মা!

রুবাইয়াত হেসে উঠেছিলো। বিকৃত হাসি। স্বাধীনতার দীর্ঘ বত্রিশ বছর পরে। মানসিক ভারসাম্য হীনতার চরম অবস্থা। ডাক্তাররা তাকে বিশ্রাম, মানসিক সহায়তা দিয়ে সুস্থ করে তুলতে চেষ্টা করবেন।

আদালতের কাগজ পত্র, স্বীকারোক্তি, বিচারকের রায়। এতদিন পরে একটা ফাইল এনে মায়ের মুখের ওপরে ছুঁড়ে দিয়েছে সুর্মা। যাকে বুকে করে স্বামীর অপরাধ ক্ষমা করতে চেষ্টা করেছিলো রুবাইয়াত। সেই সুর্মা আজ তাকে বলে গেছে- তুমি খুনী। হোক সে অন্যায়কারী। এ কথা যদি সত্যিও হয়, তবুও সে আমার বাবা। তোমাকে আমি তিলে তিলে যন্ত্রণা দিযে মারবো।

নিজের স্বেচ্ছা বন্দী ঘরে আজ বড় ভয় করে রুবাইয়াতের। জটিল এক মহাজাল তাকে ঘিরে ধরেছে।- আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি- সে একজন দেশ প্রেমিক মুক্তিযোদ্ধা ছিলো।

-সে ফেঁসে যায়-স্ত্রী কন্যাকে বাঁচাবার জন্য — শেষ চেষ্টা করে, কিন্তু
-একদিন তুমি হয়তো অনুতাপ করবে। কোনটা সত্যি? মানুষ শাফাত, না বিশ্বাস ঘাতক? এতদিন রুবাইয়াত কেবল চিৎকার করেছে। অভিশাপ দিয়েছে কিন্তু আজ যেন, নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয় রুবাইয়াতের। সে কি শাফাতকে ভালো বাসেনি? অনেক অনেক বছর পরে একটু কাঁদে রুবাইয়াত।

ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদে সে, দরজার ওপারে দাঁড়িয়ে তার সন্তান। সময়ের শিকার, অবস্থার শিকার ঐ নারী তার মা। কতদিন পরে, বুঝি বা ছেলে বেলার পরে এই প্রথম সে তার বাবার জন্য কাঁদতে দেখছে তার মাকে। মহাকালের খেলার মধ্যে হারিয়ে ফেলা অতীতকে কাঁদতে কাঁদতে খুঁজে বেড়ানো শিশুর মতো এই মাকে বুকের মধ্যে চেপে ধরে সুর্মা।

-এই তো আমি মা— এই তো আমি —
তারপর একসময় গুমরে গুমরে কাঁদে দু’জনেই।

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অয়ন খান অরুদ্ধ সকাল অর্ক আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হায়াত আবুল হাসান আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইয়াসির মারুফ ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কার্তিক ঘোষ কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিয়াস উদ্দিন রূপম গিরিশচন্দ সেন গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জয়নাল আবেদীন বিল্লাল জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকিয়া সুলতানা জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জায়ান্ট কজওয়ে জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ ডা. দিদারুল আহসান তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফয়সাল বিন হাফিজ ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মায়ফুল জাহিন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো: জামাল উদ্দিন মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ