প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

জোনাকী অনলাইন লাইব্রেরীতে আপনাকে স্বাগতম | জোনাকী যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে লিংকটি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি | এছাড়াও যারা ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী তারা jaherrahman@gmail.com এ মেইল করার অনুরোধ করা হচ্ছে | আপনার অংশগ্রহণে সমৃদ্ধ হোক আপনার প্রিয় অনলাইন লাইব্রেরী। আমাদের সকল লেখক, পাঠক- শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা- অভিনন্দন।

রান্নার কিছু প্রয়োজনীয় টুকিটাকি তথ্য


১। ভিজিয়ে রাখা বা ম্যারিনেশান : বেশির ভাগ রান্নার ক্ষেত্রেই আগে থেকে খাদ্যসামগ্রী মসলাতে ভিজিয়ে রাখা বা ম্যারিনেশন একান্ত জরুরি। এতে রান্নার স্বাদ বাড়ে এবং সহজে রান্নাও হয়ে যায় তথা সময়েরও সাশ্রয় হয়। ভাত বা পোলাও বা ফ্রাইড রাইস বা বিরিয়ানি যাই রান্না হোক না কেন রান্নার আগে যদি আধ ঘন্টা কিছুটা লবণ এবং লেবুর রসে চাল ভিজিয়ে রাখা হয় তাহলে চাল সেদ্ধ হবে তাড়াতাড়ি এবং নরম হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।
২। বেকিং : বেকিং ওভেনে রান্না করতে হলে অবশ্যই কাঁচা খাদ্যদ্রব্যকে ম্যারিনেট করতে হবে এবং ওভেন প্রথমে নির্ধারিত তাপমাত্রায় গরম করে নিতে হবে। তা না হলে খাদ্যবস্তুর উপরের অংশ পুরে যাবে কিন্তু ভেতরে কাঁচা থেকে যাবে।

৩। কাস্টার্ড : দুধ, চিনি এবং ডিমের মিশ্রিত রান্নাকে কাস্টার্ড বলে।

৪। কাবাব : মাছ এবং মাংসে দরকার মতো ঝাল, লবণ ইত্যাদি ও তার সঙ্গে ঘি মিশিয়ে জ্বলন্ত চুলায় ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ঝলসিয়ে নেওয়াকে শিক কাবাব বলে। বেশি করে তেল বা ঘি দিয়ে ভেজে শামি কাবাব বা হাঁড়ি কাবাব তৈরি করা হয়।

৫। কোর্মা : পানির সংস্পর্শে না এনে বেশি ঘিয়ে দই দিয়ে অল্প জ্বালে রান্না করাকে কোর্মা বলে।

৬। কালিয়া : ঝাল ও কালিয়া প্রায় একরকম। মরিচ, রসুন, আদা, ধনে, জিরা ইত্যাদি বাটা দিয়ে রান্না হয়। অনেক সময় একটু তেঁতুল বা দই দিয়ে স্বাদ বৃদ্ধি করা হয়।

৭। গ্রেভি : বিভিন্নভাবে ‘গ্রেভি’ করা যায়। এটাকে কারি বলে। পেঁয়াজ, আদা, রসুন, নারকেল, পোস্তদানা, ধনে, জিরা, বাদাম প্রভৃতি বেটে তার সঙ্গে দই, টমেটো দিয়ে ঘন করে গ্রেভি তৈরি করা হয়। কিছু মসলা কড়াইতে গরম করে নিলে গ্রেভির স্বাদ বৃদ্ধি পায়।

৮। বাসনপত্র : রান্নার ক্ষেত্রে বাসনপত্রের ভূমিকা যথেষ্ট। যেমন ডিমের ওমলেট করতে গেলে ফ্রাই প্যানে সুবিধা হয়। তেমনি মোগলাই পদ রান্না করতে তামার প্লেট বিশেষ উপযুক্ত হয়। চাইনিজ রান্না করতে নির্দিষ্ট আকারের কড়াই প্রয়োজন। আবার তন্দুর করার জন্য প্রয়োজন তন্দুরবাটি বা লোহার তৈরি বারবিকিউ।

৯। কড়াইতে তেল দেওয়ার আগে যদি খালি কড়াই ভালো করে গরম করে নেওয়া হয় তাহলে পোড়ার দাগ ধরে না সহজে।

১০। পাউডার দুধ তাড়াতাড়ি গুলতে শুকনো ডিশে পাউডার দুধের সঙ্গে সামান্য চিনি মিশিয়ে নিয়ে তারপর ঠান্ডা বা গরম যে কোন পানি দিয়ে দুধ গোলা যায় সহজে।

১১। ওল, কচু বা কচু শাক রাধার সহজ উপায় সামান্য তেঁতুল ব্যবহার করা বা ওল ভাতের সঙ্গে খাবার সময় লেবুর রস ব্যবহার করলে গলা চুলকানির কোনো ভয় থাকে না।

১২। প্রেসার কুকার ছাড়া তাড়াতাড়ি মাংস সেদ্ধ করার সহজ উপায় কয়েক ফোঁটা পেঁপের আঠা বা কয়েক টুকরো কাঁচা পেঁপে অথবা একটা গোটা সুপারি দিয়ে মাংস রান্না করা।

১৩। সুজি ভালো করে রাখতে শুকনো খোলায় যদি সুজিকে ভেজে রাখা হয় তাহলে পোকা ধরে না।

১৪। পাটালি গুড় দীর্ঘদিন ভালো রাখতে গুড়ের কৌটায় কয়েকটা মুড়ি ফেলে রাখা যেতে পারে।

১৫। বিস্কুটকে মুচমুচে রাখতে মুড়ির টিনে ভরে রাখুন।

১৬। হাতে মাছের আঁশটে গন্ধ দূর করতে হাতে সরষের তেল মেখে নিলে গন্ধ থাকে না।

১৭। দুধের বাটি পুড়ে গেলে দু-একটা পেঁয়াজ বেটে ওই বাটিতে পেঁয়াজবাটা ও পানি দিয়ে কিছুণ ফোটালে বাটি পরিষ্কার হয়ে যায়।

১৮। কেরোসিনের গন্ধ দূর করতে হাতে সরষের তেল মেঝে নিলে গন্ধ থাকে না।

১৯। পাতিলেবু টাটকা রাখতে হলে ঠান্ডা পানির মধ্যে রাখা লেবুকে মাটির নিচে পুঁতে রাখলে লেবু কয়েকদিন টাটকা থাকে।

২০। অড়হর ডাল তাড়াতাড়ি গলাতে হলে ফুটন্ত ডালে দু-চারটে চাল ফেলে দিলে ডাল তাড়াতাড়ি গলে যায়।

২১। পাটা সহজে পরিষ্কার করতে কিছুটা লবণ মাখিয়ে কিছুক্ষণ পর ধুয়ে দিলে পরিষ্কার হয়ে যায়।

২২। কম টকের দই তৈরি করতে দুধে একটুকরো নারকেল ফেলে রাখলে দই তেমন টক হয় না।

২৩। তরকারির খাদ্যগুণ ঠিক রাখার জন্য রান্নার সময় সামান্য তেঁতুল ফেলে দিন।

২৪। গরম চা বা কফি খেতে গিয়ে অনেক সময় জিভে ছ্যাঁকা লাগে তখন যদি মুখে কিছুটা চিনি দিয়ে রাখা যায় বিশেষ উপকার পাবেন।

২৫। চাল ও ডালে শুকনো নিমপাতা বা মরিচ রাখলে পোকা ধরে না।

২৬। করলা বা পটলের মাঝখানটা কেটে দু টুকরো করে রাখলে বেশি দিন ভালো থাকে (রান্না ঘরে)।

২৭। পেঁয়াজ কাটার আগে দুফালি করে কিছু সময় পানিতে ভিজিয়ে রাখলে চোখে যন্ত্রণা দেবে নাএবং পানি গড়াবে না।

২৮। দেশলাই বাক্সে কয়েকটা চাল রাখলে বর্ষাকালে কাঠির বারুদ ঠিক থাকে।

২৯। কাঁচের গ্লাসে গরম কিছু নিতে গেলে ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। গরম কিছু ঢালার আগে চামচ রাখলে গ্লাস সহজে ফাটে না।

৩০। প্লেটে যদি মাছের গন্ধ হয়ে যায় তাহলে কয়েক ফোঁটা ভিনেগার ছিটিযে ধুয়ে নিলেই আর গন্ধ থাকবে না।

৩১। ফ্রিজের মধ্যে খাবার সোডা এক প্যাকেট রেখে দিলে ফ্রিজের ভেতর আর গন্ধ থাকবে না।

৩২। গরম মসলার গুঁড়া এয়ার টাইট প্যাকেটে ভরে রাখলে ভালো থাকবে অনেক দিন।

৩৩। খেজুর গুড় দিয়ে পায়েস করতে গেলে অনেক সময়ই দুধটা ফেটে যায়। সে ক্ষেত্রে দুধ ঘন হয়ে গেলে নামিয়ে একটু ঠান্ডা করে গুড় মেশাতে হবে। এবার আর একবার ফুটিয়ে নিলেই
চমৎকার গন্ধ হবে।

৩৪। লুচির ময়দায় ময়ান মিশিয়ে যখন দেখা যাবে মুঠো পাকালে ময়দা ঝুরঝুরে হয়ে যাচ্ছে, তখন বুঝতে হবে ময়ানের পরিমাণ ঠিক হয়েছে।

৩৫। আচার তৈরি করার আরও একটি ভালো উপায় হলো তেল প্রথমে গরম করে নিয়ে তারপর ঠান্ডা করে ব্যবহার করা, এতে ছাতা পড়ার সম্ভাবনা থাকে না। কাঁচা তেল ব্যবহার না করাই ভালো।

৩৬। আচার তৈরি করার সময় তেলে সব সময় একটু ভিনেগার মিশিয়ে নিন। আচার ভালো থাকবে এবং আম অথবা যে জিনিসেরই আচার হোক না কেন টুকরোগুলো আস্ত থাকে।

৩৭। অনেক রান্নাতেই চিনাবাদম অথবা কাজু বাদামের ভাজার কথা বলা থাকে। কিন্তু বাদাম ভাজতে গেলে প্রচুর তেল লাগে। এত তেল খাওয়া শরীরের জন্য ভালো নয়। বাদামে সামান্য তেল মাখিয়ে শুকনো তাওয়াতে নাড়াচাড়া করে নিলে তেল লাগবে অনেক কম।

৩৮। মরিচ কাটলে বা বাটলে হাত অসম্ভব জ্বালা করে। ঠান্ডা দুধের সর লাগান। জ্বালা জমে যাবে। অথবা ঠান্ডা দুধ দিয়ে ধুয়ে নিন। হাত পুড়ে গেলেও তখনি ঠান্ডা দুধ দেবেন। ফোসকা পড়বে না, জ্বালাও কমে যাবে।

৩৯। সালাদে বা অন্য কোনোভাবে কাঁচা শাকসবজি খেতে হলে সেগুলো ধুয়ে সমপরিমাণ পানি ও ভিনেগার মিশিয়ে তাতে ভিজিয়ে রাখুন। কিছুক্ষণ ভিজার পর তবেই ব্যবহার করবেন। এতে জীবাণু সংক্রমিত হয় না।

৪০। কেক বানাতে গিয়ে যদি দেখেন ডিম নেই, ঘাবড়াবেন না। প্রতিটি ডিমের বদলে এক টেবিল চামচ দুধ ও দুই চা চামচ কর্নফাওয়ার ব্যবহার করুন।

৪১। চায়ের কাপে লেগে থাকা বাদামি দাগ তুলতে হলে লবণ দিয়ে মাজুন।

৪২। মাসের মধ্যে কমপে দুবার গ্যাসের বার্নার, কিছুক্ষণ কোরোসিনের তেলে ডুবিয়ে রাখলে বার্নারের ফুটোয় ময়লা জমবে না।

৪৩। পোড়া দাগ যদি খুব পুরনো হয়ে যায় তাহলে দুই টেবিল চামচ বেকিং সোডা, আধাকাপ ভিনেগার আর এক কাপ পানি একসঙ্গে মিশিয়ে দশ মিনিট ফোটান, এরপর ভালোভাবে ধুলেই দাগ উঠে যাবে।

৪৪। পাতলা কাঁচের থালা পরিষ্কার করার জন্য কখনো পানিতে ডোবাবেন না। ফেটে যেতে পারে। ভিনেগার দিয়ে পরিষ্কার করলে ঝকঝকে থাকবে।

৪৫। স্টেনলেস স্টিলের প্লেটের গায়ে লেগে থাকা দাগ পরিষ্কার করতে চাইলে একটুকরো সাদা কাপড় ভিনেগারে ডুবিয়ে ঘষলেই প্লেট পরিষ্কার হয়ে যাবে।

৪৬। কাঁচের প্লেটের দাগ টুথপেস্ট দিয়ে ঘষে দিলে সহজেই উঠে যায়।

৪৭। কিসমিসের গায়ে ছাতা ধরা আটকাতে হলে কিসমিসগুলোকে ময়দার মধ্যে নাড়াচাড়া করে নিন। পরে ধুয়ে নিলেই ব্যবহার করা যাবে।

৪৮। মাছ কাটতে গেলে অনেক সময় কাঁটা বিধে যায়। প্রথম কাঁটা বেধা জায়গায় লবণ দিন। ব্যথা কমবে। কাঁটা তাড়াতাড়ি বেরিয়ে আসবে।

৪৯। পাটায় ছোট ছোট গর্তে মসলা জমে থাকলে পরিষ্কার হয় না সহজে। কিছুটা বালি দিয়ে বাটুন। পাটা পরিষ্কার হয়ে যাবে।

৫০। আমরা প্রায়ই নানারকম রান্না করি কলাতায় মুড়ে। যেমন ইলিশ মাছের পাতুরি। কাঁচা পাতা ব্যবহারের সময় প্রায়ই ফেটে যায়। কলার পাতাটি আগে আগুনে সেঁকে নরম করে নিন পাতা ফাটবে না।

৫১। কোনো অনুষ্ঠানে যদি ভুলবশত প্রয়োজন অতিরিক্ত লেবু কাটা হয়ে যায় তবে অতিরিক্ত লেবুগুলোকে লবণের ডিশে রেখে দিন। বেশ কয়েক দিন ভালো থাকবে।

৫২। ফ্রিজে একটি পাতিলেবু টুকরো করে কেটে রেখে দিন। ভেতরের যাবতীয় গন্ধ লেবু শুষে নেবে, ফ্রিজ থাকবে পরিষ্কার।

৫৩। কোনো কারণে বেশি খাওয়া হয়ে গেলে অন্তত আধঘন্টা ধরে এক গ্লাস গরম পানি একটু একটু করে খাবেন। এতে হজম হয়ে যাবে।

৫৪। বাদামের খোসা ছাড়াতে গেলে প্রথমে বাদামগুলোকে পাঁচ মিনিট ফুটন্ত পানিতে রেখে দিন। পানি ঝরিয়ে নিয়ে দেখুন সহজেই খোসা উঠে আসবে।

৫৫। রান্নার সময় সবজির গন্ধ দূর করতে হলে সামান্য পাতিলেবুর রস বা চিনি মিশিয়ে দিবেন।

৫৬। চা করার পর চায়ের পাতা ফেলে না দিয়ে বাড়ির মেঝেতে ঘষুন। মেঝে চকচকে হয়ে যাবে।

৫৭। সরাসরি জ্বারে দিয়ে রুটি না সেঁকাই ভালো। পুরোনো কাপড়ের টুকরো তৈরি করে, তাওয়ার উপরে রাখা রুটির চারপাশে ওই টুকরো দিয়ে চাপ দিলেই রুটি ফুলে উঠবে।

৫৮। অনেক সময় টক দই, বিশেষ খরে পুরোনো হয়ে গেলে বড্ড বেশি টক হয়ে যায়। সে ক্ষেত্র দই কাপড়ের টুকরোয় বেঁধে বেশ খানিকণ ঝুলিয়ে রাখতে হয়। তাতে দইয়ে যে পানি থাকে
তা ঝরে যাবে। এবার প্রয়োজনীয় মাত্রায় দুধ মেশান। টকদই টাটকা ও মিষ্টি হয়ে যাবে।

৫৯। ঘিয়ের গন্ধ অক্ষণ রাখতে হলে গিয়ের পাত্রে একটু আখের গুড় রেখে দিন।


৬০। আলু সেদ্ধ করার পর এ পানি দিয়ে যদি প্লেট ধোওয়া যায় তাহলে প্লেট ঝকঝকে হবে।

৬১। টাটকা পেঁপের ঘন কষ একটা কাঁচ বা ছোট প্লেটে রাখুন। কষ জমে গেলে, কষের সমপরিমাণ লবণ মিশিয়ে রোদে দিন। শুকিয়ে গেলে গুঁড়ো করে মুখ বন্ধ শিশিতে রেখে দিন। মাংসের
পরিমাণ বুঝে ১/২ চা চামচ বা ১ চা চামচ গুঁড়ো কষ কাটা মাংসে ভালো করে মেখে ঘণ্টাখানেক ঢেকে রাখুন। ঘন্টাখানেক পর মসলা ইত্যাদি দিয়ে যেমন মাংস হয় রান্না করুন। তাড়াতাড়ি মাংস সেদ্ধ হবে। যে সময় বা যে জায়গায় হাতের কাছে কাঁচা পেঁপে নেই অথচ মাংস তাড়াতাড়ি রান্না দরকার তখন ওই গুঁড়োটি কাজে লাগে।

৬২। সব রকম ফলই কেটে স্টিলের বাঁটিতে রাখা ভালো, তাহলে কাটা ফল কাল হয় না।

৬৩। টিনে বা কৌটায় চাল রেখে উপরের দিকে ১-২ আঙ্গুল খালি রেখে নিমপাতা খালি জায়গায় ভালো করে দিয়ে দেবেন। নিমপাতা ছায়ায় রেখে রস শুকিয়ে নেবেন।

৬৪। লাল গুঁড়ি পিঁপড়ের জ্বালায় যখন কোথাও কিছু রাখার উপায় থাকে না দুধ মিষ্টি যেখানে যা রাখা হয় সব জায়গা লাল পিঁপড়েয় ভরে যায়। তখন হাঁড়ি বা প্লেটে যাতে দুধ মিষ্টি রাখবেন
তার গাযে একটু সরষের তেল হাম বা কাপড় দিয়ে লাগিয়ে দিলে আর পিঁপড়ে ধরে না।

৬৫। সুজি, সেমাই শুকনো কড়াইতে কিছুটা বাদামি করে ভেজে মুখ বন্ধ কৌটায় রাখতে চট করে পোকা লাগে না।

৬৬। সালাদ বানাবার লেটুস পাতা অনেক সময় নরম ন্যাতার মতো হয়ে যায়। খুব ঠান্ডা পানিতে ২০ মিনিট রেখে তাতে একটু চিনি মিশিয়ে নিলে বা এক টুকরো কাঠকয়লা ফেলে দিলেও নরম ভাব কমে যাবে।

৬৭। নারকেল কোরার সঙ্গে খুব মিহি করে কাটা ১টি পেঁয়াজ বা ২টি লবঙ্গ ইচ্ছে হলে সামান্য রসুন শুকনো তাওয়ায় ভালো করে নেড়ে ঠান্ডা হলে বোতলে বদ্ধ করে রাখবেন। রান্নায় কখনো কখনো ব্যবহার করে দেখবেন। তাজা নারকেলের চেয়ে স্বাদ কম হবে না।

৬৮। ঘি বেশি দিন ঘরে থাকলে কেমন একটা কটু গন্ধ হয়ে যায়। ভাত বা তরকারিতেও খাওয়া যায় না। এই রকম ঘি একটি ডেকচিতে বা কোনো প্লেটে ঢেলে দুধ দিয়ে জ্বালে বসান। ঘিয়ের সঙ্গে দুধ জ্বাল দিয়ে দুধ শুকিয়ে যখন ঘিয়ের চাঁছির রং হবে তখন নামিযে ছেঁকে নিন। কটু গন্ধ চলে যাবে।

৬৯। পেঁপের কষে অনেকের অ্যালাজি হয়। হাতে গুঁড়ি গুঁড়ি ফুসকুড়ি হয়। আস্ত পেঁপে বটি দিয়ে বড় বড় খন্ড করে কেটে একটি প্লেটে পানি নিয়ে তাতে ভিজিয়ে রাখুন। হাত না লাগিয়ে পানি ফেলে দিয়ে আবার পানি নিয়ে খন্ড পেঁপেগুলোর কষ ধুয়ে ফেলে পছন্দমতো টুকরায় কেটে নিন। এতে হাতের অত দূরাবস্থা হবে না।

৭০। সরষে বাটার সময় সরষেতে একটু লবণ দিয়ে বাটলে সরষে তিতা হয় না।

৭১। রান্না তরকারিতে লবণ বেশি হলে সামান্য টক ও সামান্য মিষ্টি দিলে লবণাক্ত স্বাদ কমে যবে।

৭২। ছোট করে কাটা বেগুনে রান্নার কিছু আগে লবণ মাখিয়ে রেখে কিছুণ পরে কিছু পানি ফেলে দিয়ে ভাজলে, ভাজতে তেল কম লাগে।

৭৩। দই দিয়ে কষে যে সব রান্না করা হয় তাতে অনেক সময় দই ছানা ছানা হয়ে যায়। দইয়ের সঙ্গে সামান্য ময়দা দিয়ে ফেটিয়ে মসলা কসার সময় দিলে দই ছ্যাঁকরা কম হয়।

৭৪। যে পানিতে বা কাগজি লেবু চিপলে রস বের হতে চায় না, সেই রকম লেবু কিছুক্ষণ গরম পানিতে ডুবিয়ে রাখলে ও চিপলে অনেক রস বের হবে।

৭৫। কাঠের ডিশে লবণ রাখলে বর্ষাকালে লবণের নিচে ব্লটিং কাগজ বা ওই রকম কিছু কাগজ ভাজ করে রেখে দিলে লবণের অনেক পানি কাগজে টেনে নেয়। লবণ মোটামুটি শুকনো থাকে।

৭৬। আলু গোল না করে কেটে লম্বালম্বি করে কাটলে সহজে সেদ্ধ হয়।

৭৭। হলুদের গন্ধে অনেক সময় তরকারির স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়। লোহার কিছু পুরিয়ে সেটা তরকারির মধ্যে ডুবিয়ে নিলে হলুদের গন্ধ অনেকটা কমে যায়।

৭৮। রান্নার সময় হাতে অনেক সময় হলুদের ছোপ লেগে যায়। কিছুতেই উঠতে চায় না। কাপড় কাচার সোডা হাতে বেশ করে ঘষে, ভালো করে হাত ধুয়ে একটু গ্লিসারিন হাতে ভালো করে লাগালে সোডা দিয়ে ঘষার জন্য হাত খসখসে লাগবে না ও হলুদের রঙও অনেকটাই উঠে যাবে।

৭৯। রান্না করার পর বাটা মসলা অনেক সময় বেশি হয়ে যায়। বাসি হলে বাটা মসলা খারাপ হয়ে যায়। বাড়িতে ফ্রিজ না থাকলে বাটা মসলায় লবণ মাখিয়ে জালের নিচে রাখলে ২-৩ দিন ভালো থাকবে।

৮০। রসুনের খোসা ছাড়ানোর আগে অল্প পানিতে ভিজিয়ে রাখালে খোসা ছাড়াতে সুবিধা হয়। নখেও ব্যথা লাগে না।

৮১। রান্না করার পর ছ্যাঁকা লাগলে বা গরম তেল ছিটে হাতে বা অন্য কোথাও পড়লে সঙ্গে সঙ্গে সেই জায়গায় লবণ দিয়ে চেপে কিছুক্ষণ বেঁধে রাখলে ফোসকা পড়ে না। লবণ ও মাটি একত্রে
মোটা করে লাগালে জ্বালা কমে, ফোসকা পড়ে না।

৮২। মোচা ও কচু কাটার সময় হাতে বারবার লবণ মাখিয়ে নিলে মোচা ও কচুর কষ হাতে লাগবে না।

৮৩। ঠান্ডা ভাত গরম করতে হলে ডিশে পানি চড়িয়ে তাতে লবণ দেবেন। পানি ফোটামাত্র ঠান্ডা ভাত ঢেলে একটু ফুটিয়ে নামিয়ে মাড় গেলে ফেলবেন। তাতে ভাত ঝরঝরা হবে।

৮৪। কাঁচা মুগ ডাল ভেজে পানিতে ধুয়ে নিলে ডালের রং কালো হয় না, না ধুলে ডালের কুড়া ভাজা হয়ে কালো রং হয়। ডালের সঙ্গে কুড়া থাকলে ডালের রং উজ্জ্বল হয় না।

৮৫। ভাজা মুগ পানিতে রান্না করার পর কেমন যেন কালচে ফ্যাকাসে লাগে। ভাজা সোনামুগ ডালে সে আগের রং দেখা যায় না। ডাল বাঘার দেওয়ার সময় ফোড়ন পুড়ে এলে সমান ১ চামচ চিনি দিয়ে নাড়তে থাকুন। চিনি গলে লাল ফেনা হয়ে উঠার সঙ্গে সঙ্গেই সেদ্ধ ডাল ঢেলে, নেড়ে মিশিয়ে দিন। মরিচবাটা, হলুদবাটা না দিয়েও সোনামুগের ডালের সুন্দর রং হবে। ছোলার ডালেও কোন বাটা মসলা না দিয়ে শুধু চিনি পুড়িয়ে এই রকম করে দিলে সুন্দর রং হবে।

৮৬। শসা কাটার সময় শসার বোঁটার দিকে চাকা করে কেটে সেই চাকাটি শসার কাটা জায়গায় গোল করে ঘষতে থাকলে ফেনা ফেনা মতো বের হবে। এটা শসার তিতা কষ। যদি শসা তিতা স্বাদের হয়, এই কষ বের করলে তিতা কম লাগে। শসার মাথার দিক থেকে বোটার দিকে লম্বালম্বি খোসা ছাড়াবেন। এতে তিতা কম লাগে।

৮৭। কাঁচামরিচ বড় মুখের বোতলে বা প্লাস্টিকের থলেতে রেখে ভালো করে বদ্ধ করে রাখরে ২-৩ দিন বেশ টাটকা থাকে।

৮৮। ১ চা চামচ বেকিং পাউডারের বদলে ১/৪ চা চামচ সোডা ও ১/২ চা চামচ ক্রিম অফ টার্টার মেশালে ফল হবে।

৮৯। ব্রেড ক্রাম্বের গুঁড়ো কর্নফাওয়ার, সুজি ব্যবহার করা যায়।

৯০। কাঁঠাল কাটার আগে আস্ত কাঁঠাল পানিতে ডুবিয়ে ১৪/১৫ মিনিট সেদ্ধ করে কিছুটা ঠান্ডা হলে রান্নার জন্য পছন্দমতো কেটে নিন। কাঁঠালের আঠার ঝামেলা থাকবে না।

৯১। লবঙ্গ রান্নায় দেওয়ার আগে ফুল ফেলে দিবেন। লবঙ্গের ফুলে অনেক সময় তরকারি তিতা স্বাদের হয়ে যায়।

Stumble
Delicious
Technorati
Twitter
Facebook

0 Comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

লেখাটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত দিন

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

কবিতা ছোটগল্প গল্প নিবন্ধ ছড়া টিপস রম্য গল্প প্রেমের কবিতা স্বাস্থ্য কথা কৌতুক ইসলামী সাহিত্য কম্পিউটার টিপস জানা অজানা লাইফ স্ট্যাইল স্বাধীনতা স্থির চিত্র ফিচার শিশুতোষ গল্প ইসলাম কবি পরিচিতি প্রবন্ধ ইতিহাস চিত্র বিচিত্র প্রকৃতি বিজ্ঞান রম্য রচনা লিরিক ঐতিহ্য পাখি মুক্তিযুদ্ধ শরৎ শিশু সাহিত্য বর্ষা আলোচনা বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বীরশ্রেষ্ঠ লেখক পরিচিতি স্বাস্থ টিপস উপন্যাস গাছপালা জীবনী ভিন্ন খবর হারানো ঐতিহ্য হাসতে নাকি জানেনা কেহ ছেলেবেলা ফল ফুল বিরহের কবিতা অনু গল্প প্রযুক্তি বিউটি টিপস ভ্রমণ মজার গণিত সংস্কৃতি সাক্ষাৎকার ঔষধ ডাউনলোড প্যারডী ফেসবুক মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য রম্য কবিতা সাধারণ জ্ঞান সাহিত্যিক পরিচিতি সায়েন্স ফিকশান স্বাধীনতার কবিতা স্বাধীনতার গল্প কৃষি তথ্য চতুর্দশপদী প্রেমের গল্প মোবাইল ফোন রুপকথার গল্প কাব্য ক্যারিয়ার গবেষণা গৌরব জীবনের গল্প ফটোসপ সবুজ সভ্যতা
অতনু বর্মণ অদ্বৈত মারুত অধ্যাপক গোলাম আযম অনন্ত জামান অনিন্দ্য বড়ুয়া অনুপ সাহা অনুপম দেব কানুনজ্ঞ অমিয় চক্রবর্তী অয়ন খান অরুদ্ধ সকাল অর্ক আ.শ.ম. বাবর আলী আইউব সৈয়দ আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু আজমান আন্দালিব আতাউর রহমান কাবুল আতাউস সামাদ আতোয়ার রহমান আত্মভোলা (ছন্দ্রনাম) আদনান মুকিত আনিসা ফজলে লিসি আনিসুর রহমান আনিসুল হক আনোয়ারুল হক আন্জুমান আরা রিমা আবদুল ওহাব আজাদ আবদুল কুদ্দুস রানা আবদুল গাফফার চৌধুরী আবদুল মান্নান সৈয়দ আবদুল মাবুদ চৌধুরী আবদুল হাই শিকদার আবদুল হামিদ আবদুস শহীদ নাসিম আবিদ আনোয়ার আবু মকসুদ আবু সাইদ কামাল আবু সাঈদ জুবেরী আবু সালেহ আবুল কাইয়ুম আহম্মেদ আবুল মোমেন আবুল হায়াত আবুল হাসান আবুল হোসেন আবুল হোসেন খান আবেদীন জনী আব্দুল কাইয়ুম আব্দুল মান্নান সৈয়দ আব্দুল হালিম মিয়া আমানত উল্লাহ সোহান আমিনুল ইসলাম চৌধুরী আমিনুল ইসলাম মামুন আরিফুন নেছা সুখী আরিফুর রহমান খাদেম আল মাহমুদ আলম তালুকদার আশীফ এন্তাজ রবি আসমা আব্বাসী আসাদ চৌধুরী আসাদ সায়েম আসিফ মহিউদ্দীন আসিফুল হুদা আহমদ - উজ - জামান আহমদ বাসির আহমেদ আরিফ আহমেদ খালিদ আহমেদ রাজু আহমেদ রিয়াজ আহসান হাবিব আহসান হাবীব আহাম্মেদ খালিদ ইকবাল আজিজ ইকবাল খন্দকার ইব্রাহিম নোমান ইব্রাহীম মণ্ডল ইমদাদুল হক মিলন ইয়াসির মারুফ ইলিয়াস হোসেন ইশতিয়াক উত্তম মিত্র উত্তম সেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এ কে আজাদ এ টি এম শামসুজ্জামান এ.বি.এম. ইয়াকুব আলী সিদ্দিকী একরামুল হক শামীম একে আজাদ এনামুল হায়াত এনায়েত রসুল এম আহসাবন এম. মুহাম্মদ আব্দুল গাফফার এম. হারুন অর রশিদ এরশাদ মজুদার এরশাদ মজুমদার এস এম নাজমুল হক ইমন এস এম শহীদুল আলম এস. এম. মতিউল হাসান এসএম মেহেদী আকরাম ওমর আলী ওয়াসিফ -এ-খোদা ওয়াহিদ সুজন কবি গোলাম মোহাম্মদ কমিনী রায় কাজী আনিসুল হক কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক কাজী নজরুল ইসলাম কাজী মোস্তাক গাউসুল হক শরীফ কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম কাপালিক কামরুল আলম সিদ্দিকী কামাল উদ্দিন রায়হান কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী) কার্তিক ঘোষ কৃষ্ণকলি ইসলাম কে এম নাহিদ শাহরিয়ার কেজি মোস্তফা খন্দকার আলমগীর হোসেন খন্দকার মুহাম্মদ হামিদুল্লাহ্ খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন খালেদ রাহী গাজী গিয়াস উদ্দিন গিয়াস উদ্দিন রূপম গিরিশচন্দ সেন গোলাম কিবরিয়া পিনু গোলাম নবী পান্না গোলাম মোস্তফা গোলাম মোহাম্মদ গোলাম সরোয়ার চন্দন চৌধুরী চৌধুরী ফেরদৌস ছালেহা খানম জুবিলী জ. রহমান জয়নাল আবেদীন বিল্লাল জসিম মল্লিক জসীম উদ্দিন জহির উদ্দিন বাবর জহির রহমান জহির রায়হান জাওয়াদ তাজুয়ার মাহবুব জাকিয়া সুলতানা জাকির আবু জাফর জাকির আহমেদ খান জান্নাতুল করিম চৌধুরী জান্নাতুল ফেরদাউস সীমা জাফর আহমদ জাফর তালুকদার জায়ান্ট কজওয়ে জাহাঙ্গীর আলম জাহান জাহাঙ্গীর ফিরোজ জাহিদ হোসাইন জাহিদুল গণি চৌধুরী জিয়া রহমান জিল্লুর রহমান জীবনানন্দ দাশ জুবাইদা গুলশান আরা জুবায়ের হুসাইন জুলফিকার শাহাদাৎ জেড জাওহার ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ড. কাজী দীন মুহম্মদ ড. ফজলুল হক তুহিন ড. ফজলুল হক সৈকত ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ ড. মুহা. বিলাল হুসাইন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ড. রহমান হাবিব ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ডক্টর সন্দীপক মল্লিক ডা: সালাহ্উদ্দিন শরীফ ডা. দিদারুল আহসান তমিজ উদদীন লোদী তাজনীন মুন তানজিল রিমন তাপস রায় তামান্না শারমিন তারক চন্দ্র দাস তারাবাঈ তারেক রহমান তারেক হাসান তাসনুবা নূসরাত ন্যান্সী তাসলিমা আলম জেনী তাহমিনা মিলি তুষার কবির তৈমুর রেজা তৈয়ব খান তৌহিদুর রহমান দর্পণ কবীর দিলওয়ার হাসান দেলোয়ার হোসেন ধ্রুব এষ ধ্রুব নীল নঈম মাহমুদ নবাব আমিন নাইমুর রশিদ লিখন নাইয়াদ নাজমুন নাহার নাজমুল ইমন নাফিস ইফতেখার নাবিল নাসির আহমেদ নাসির উদ্দিন খান নাহার মনিকা নাহিদা ইয়াসমিন নুসরাত নিজাম কুতুবী নির্জন আহমেদ অরণ্য নির্মলেন্দু গুণ নিসরাত আক্তার সালমা নীল কাব্য নীলয় পাল নুরে জান্নাত নূর মোহাম্মদ শেখ নূর হোসনা নাইস নৌশিয়া নাজনীন পীরজাদা সৈয়দ শামীম শিরাজী পুলক হাসান পুষ্পকলি প্রাঞ্জল সেলিম প্রীতম সাহা সুদীপ ফকির আবদুল মালেক ফজল শাহাবুদ্দীন ফয়সাল বিন হাফিজ ফররুখ আহমদ ফাতিহা জামান অদ্রিকা ফারুক আহমেদ ফারুক নওয়াজ ফারুক হাসান ফাহিম আহমদ ফাহিম ইবনে সারওয়ার ফেরদৌসী মাহমুদ বাদশা মিন্টু বাবুল হোসেইন বিকাশ রায় বিন্দু এনায়েত বিপ্রদাশ বড়ুয়া বেগম মমতাজ জসীম উদ্দীন বেগম রোকেয়া বেলাল হোসাইন বোরহান উদ্দিন আহমদ ম. লিপ্স্কেরভ মঈনুল হোসেন মজিবুর রহমান মন্জু মতিউর রহমান মল্লিক মতিন বৈরাগী মধু মনসুর হেলাল মনিরা চৌধুরী মনিরুল হক ফিরোজ মরুভূমির জলদস্যু মর্জিনা আফসার রোজী মশিউর রহমান মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর মা আমার ভালোবাসা মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাওলানা মুহাম্মাদ মাকসুদা আমীন মুনিয়া মাখরাজ খান মাগরিব বিন মোস্তফা মাজেদ মানসুর মুজাম্মিল মানিক দেবনাথ মামুন হোসাইন মায়ফুল জাহিন মারজান শাওয়াল রিজওয়ান মারুফ রায়হান মালিহা মালেক মাহমুদ মাসুদ আনোয়ার মাসুদ মাহমুদ মাসুদা সুলতানা রুমী মাসুম বিল্লাহ মাহফুজ উল্লাহ মাহফুজ খান মাহফুজুর রহমান আখন্দ মাহবুব আলম মাহবুব হাসান মাহবুব হাসানাত মাহবুবা চৌধুরী মাহবুবুল আলম কবীর মাহমুদা ডলি মাহমুদুল বাসার মাহমুদুল হাসান নিজামী মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ মিতা জাহান মু. নুরুল হাসান মুজিবুল হক কবীর মুন্সি আব্দুর রউফ মুফতি আবদুর রহমান মুরাদুল ইসলাম মুস্তাফিজ মামুন মুহম্মদ নূরুল হুদা মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন মুহাম্মদ আনছারুল্লাহ হাসান মুহাম্মদ আবু নাসের মুহাম্মদ আমিনুল হক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মুহাম্মাদ হাবীবুল্লাহ মুহিউদ্দীন খান মেজবাহ উদ্দিন মেহনাজ বিনতে সিরাজ মেহেদি হাসান শিশির মো: জামাল উদ্দিন মো. আরিফুজ্জামান আরিফ মোঃ আহসান হাবিব মোঃ তাজুল ইসলাম সরকার মোঃ রাকিব হাসান মোঃ রাশেদুল কবির আজাদ মোঃ সাইফুদ্দিন মোমিন মেহেদী মোর্শেদা আক্তার মনি মোশাররফ মোশাররফ হোসেন খান মোশারেফ হোসেন পাটওয়ারী মোহসেনা জয়া মোহাম্মদ আল মাহী মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্ মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ মোহাম্মদ সা'দাত আলী মোহাম্মদ সাদিক মোহাম্মদ হোসাইন মৌরী তানিয় যতীন্দ্র মোহন বাগচী রজনীকান্ত সেন রণক ইকরাম রফিক আজাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রহমান মাসুদ রহিম রায়হান রহিমা আখতার কল্পনা রাখাল রাজিব রাজিবুল আলম রাজীব রাজু আলীম রাজু ইসলাম রানা হোসেন রিয়াজ চৌধুরী রিয়াদ রুমা মরিয়ম রেজা উদ্দিন স্টালিন রেজা পারভেজ রেজাউল হাসু রেহমান সিদ্দিক রোকনুজ্জামান খান রোকেয়া খাতুন রুবী শওকত হোসেন শওকত হোসেন লিটু শওগাত আলী সাগর শফিক আলম মেহেদী শরীফ আতিক-উজ-জামান শরীফ আবদুল গোফরান শরীফ নাজমুল শাইখুল হাদিস আল্লামা আজীজুল হক শামছুল হক রাসেল শামসুজ্জামান খান শামসুর রহমান শামস্ শামীম হাসনাইন শারমিন পড়শি শাহ আব্দুল হান্নান শাহ আলম শাহ আলম বাদশা শাহ আহমদ রেজা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী শাহ মুহাম্মদ মোশাহিদ শাহজাহান কিবরিয়া শাহজাহান মোহাম্মদ শাহনাজ পারভীন শাহাদাত হোসাইন সাদিক শাহাবুদ্দীন আহমদ শাহাবুদ্দীন নাগরী শাহিন শাহিন রিজভি শিউল মনজুর শিরিন সুলতানা শিশিরার্দ্র মামুন শুভ অংকুর শেখ হাবিবুর রহমান সজীব সজীব আহমেদ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সাইদা সারমিন রুমা সাইফ আলি সাইফ চৌধুরী সাইফ মাহাদী সাইফুল করীম সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী সাকিব হাসান সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সানজানা রহমান সাবরিনা সিরাজী তিতির সামছুদ্দিন জেহাদ সামিয়া পপি সাযযাদ কাদির সারোয়ার সোহেন সালমা আক্তার চৌধুরী সালমা রহমান সালেহ আকরাম সালেহ আহমদ সালেহা সুলতানা সিকদার মনজিলুর রহমান সিমু নাসের সিরহানা হক সিরাজুল ইসলাম সিরাজুল ফরিদ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকুমার বড়ুয়া সুকুমার রায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুফিয়া কামাল সুভাষ মুখোপাধ্যায় সুমন সোহরাব সুমনা হক সুমন্ত আসলাম সুমাইয়া সুহৃদ সরকার সৈয়দ আরিফুল ইসলাম সৈয়দ আলমগীর সৈয়দ আলী আহসান সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী সৈয়দ তানভীর আজম সৈয়দ মুজতবা আলী সৈয়দ সোহরাব হানিফ মাহমুদ হামিদুর রহমান হাসান আলীম হাসান ভূইয়া হাসান মাহবুব হাসান শরীফ হাসান শান্তনু হাসান হাফিজ হাসিনা মমতাজ হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন কবীর ঢালী হেলাল মুহম্মদ আবু তাহের হেলাল হাফিজ হোসেন মাহমুদ হোসেন শওকত হ্নীলার বাঁধন

মাসের শীর্ষ পঠিত

 
রায়পুর তরুণ ও যুব ফোরাম

.::jonaaki online::. © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ